প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ব্যবসা বাণিজ্য সহজ করতে সরকার কাজ করছে। তবে ক্রয়মূল্য দিতে পারলে সরকারের পক্ষে সবক্ষেত্রে গ্যাস-বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভ। রবিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা বিডার নিজস্ব প্রধান কার্যালয় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে এক কিলোওয়াটে খরচ হয় ১২ টাকা, সেখানে আমরা নিচ্ছি মাত্র ৬ টাকা। তাতেই আমরা অনেক চিৎকার শুনি। ইংল্যান্ডে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে, আমরা এখনো সেই পর্যায়ে যাইনি। তবে আমি আবারও বলবো গ্যাস-বিদ্যুৎ সাপ্লাই দেওয়া যাবে, যদি ক্রয়মূল্য যা হয় তা দিতে রাজি থাকেন। তাছাড়া কত আর ভর্তুকি দেওয়া যায়?’
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা শতভাগ বিদ্যুৎ দিতে পেরেছি। আমাদের লক্ষ্যই ছিল প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পোঁছে দেব। আমরা পৌঁছে দিয়েছে। জেনারেটরের উপর যে ট্যাক্স ছিল, সেই ট্যাক্স আমি প্রত্যাহার করে নিয়েছি। শিল্প কলকারখানায় যাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে সেই ব্যবস্থাও করে দিয়েছি। নিজেরা উৎপাদন করবেন, ব্যবহার করবেন এবং অন্যকেও দিতে পারবেন। ব্যবসা বাণিজ্য যাতে ভালোভাবে চলে, যাতে বিনিয়োগ আসে সেই চেষ্টাই আমরা করি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে এক কিলোওয়াটে খরচ হয় ১২ টাকা, সেখানে আমরা নিচ্ছি মাত্র ৬ টাকা। তাতেই আমরা অনেক চিৎকার শুনি। ইংল্যান্ডে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে, আমরা এখনো সেই পর্যায়ে যাইনি। তবে আমি আবারও বলবো গ্যাস-বিদ্যুৎ সাপ্লাই দেওয়া যাবে, যদি ক্রয়মূল্য যা হয় তা দিতে রাজি থাকেন। তাছাড়া কত আর ভর্তুকি দেওয়া যায়?’
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা শতভাগ বিদ্যুৎ দিতে পেরেছি। আমাদের লক্ষ্যই ছিল প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পোঁছে দেব। আমরা পৌঁছে দিয়েছে। জেনারেটরের উপর যে ট্যাক্স ছিল, সেই ট্যাক্স আমি প্রত্যাহার করে নিয়েছি। শিল্প কলকারখানায় যাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে সেই ব্যবস্থাও করে দিয়েছি। নিজেরা উৎপাদন করবেন, ব্যবহার করবেন এবং অন্যকেও দিতে পারবেন। ব্যবসা বাণিজ্য যাতে ভালোভাবে চলে, যাতে বিনিয়োগ আসে সেই চেষ্টাই আমরা করি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে চাই। বিদেশিরা যখন আসবে, দেখবে বিনিয়োগ করবে। ভালো পরিবেশ দেখলে ভালো বিনিয়োগ হবে। এছাড়া হবে না। সেজন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম আলাদা ভবন করার।